হ্যালো কিভাবে এলো ?
হ্যালো... হ্যালো...হ্যালো… ওপাশে ক্রিং...ক্রিং...ক্রিং...। কিছুক্ষণ পর এপাশে হ্যালো...। ফোনটা রিসিভ করি আমরা হ্যালো বলেই। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছি এই হ্যালো শব্দটি-ই কেন? ছড়ানো-ছিটানো হাজার শব্দের মধ্যে কেন এই শব্দটাকেই আঁকড়ে আছি আমরা? আর কীভাবেই বা যাত্রা শুরু ‘হ্যালো’ শব্দটির? এর পেছনেও রয়েছে নানা গল্প। হ্যালো মূলত জার্মানি শব্দ। এটি প্রথমে Holo, Hallo ছিল। Holo বা Hallo বাংলায় ‘এই’ বা ‘ঐ’ অর্থে ব্যবহৃত হত । ১৮৮৬ সালে জার্মানিতে মাঝিকে ডাকার লক্ষ্যেই হ্যালো ব্যবহার শুরু হয়। তা পরবর্তী সময়ে পালাবদলে Holo>Hallo থেকে Hello হয়। তাহলে দেখা যাচ্ছে কাউকে ডাকা বা সম্বোধনের জন্য hello শব্দ ব্যবহৃত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রুকলিন কলেজের অধ্যাপক ও গবেষক অ্যালেন কোয়েইনিগস বার্গের মতে, ১৮৭৮ সালে যখন বিজ্ঞানী এডিসন ও তাঁর বন্ধু ডেভিড নিউ হ্যাভেনে ইতিহাসের প্রথম টেলিফোন এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, তখন তাঁরা টেলিফোনে সম্ভাষণের জন্য টেলিফোন ম্যানুয়ালে হ্যালো শব্দটি অন্তর্ভুক্ত করেন। টেলিফোনের আবিষ্কারক আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল যন্ত্রটির আধুনিকায়ন ও টমাস আলভা এডিসন এটি সহজলভ্য করে তোলেন। অ্...